পাঁচ বছর আগে উপজেলার সদর ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় সুপারি চুরি নিত্যদিনের কাজ । অন্যের কাছ থেকে চেয়ে নিতেন হাত খরচের টাকা। তবে এখন দুহাতে খরচ করেন। হয়েছেন অন্তত ২০ কোটি টাকার মালিক।.
.
ছিঁচকে চোর থেকে হয়ে উঠেছেন প্রভাবশালী মাদকের মাফিয়া। শুধু টেকনাফে কিনেছেন বিপুল পরিমাণ জমি, গরুর খামার, থেকে শুরু করে নামে বেনামে কতো ব্যবসা করে থাকেন হাসানের পুরো পরিবার।.
.
জানা যায়, মাদকের ডিপো হিসেবে পরিচিতি পাওয়া টেকনাফের সদর ইউনিয়নের অপরাধ জগৎ নিয়ন্ত্রণ করে রীতিমতো ফুলে-ফেঁপে উঠেছেন চারদিক থেকে। , টেকনাফ উপজেলার সদর ইউনিয়নের হাবীব ছড়া এলাকার আব্দু সাত্তারের ৪ ছেলে । মৌলভী মোঃ হাসান, মোঃ হাসিম, মোঃ নুর, মোঃ হোসেন।.
.
.
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ব্যক্তি জানান, একসময় ছিলেন টোকাই, ছিঁচকে চোর। এখন মাদকের গডফাদার, পুরো পরিবার। ওই পরিবারের সদস্য মৌলভী হাসানকে সাইনবোর্ড হিসেবে ব্যবহার করে মাদক ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে পরিবারের অন্য সদস্যরা। .
.
হাসিম হচ্ছে মাদক কারবারের প্রধান, .
.
মৌলভী হাসান একসময় ফারইষ্ট ইসলামী লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানিতে কাজ করতেন। এখন আর করেনা। তার ভাইদের সাইনবোর্ড হিসেবে কাজ করে। মাদক ব্যবসাকে আড়াল করতে দারুল হেদায়া নামে একটি মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠান চালু করতে যাচ্ছে মৌলভী হাসানকে দিয়ে ওই মাদক মাফিয়া পরিবারটি।.
.
.
এলাকাবাসীরা জানান, পরিবারটি মাদকের ডিপোতে পরিনত হয়েছে। টেকনাফ থেকে শুরু করে সারা দেশে ইয়াবা সাপ্লাই দিয়ে থাকে তারা। এবিষয়ে প্রসাশনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন তারা। এবিষয়ে অভিযুক্ত পরিবারের প্রধান মৌলভী হাসান বলেন, আমরা মাদক কারবারের সাথে জড়িত নই, আমরা জায়গা জমির ব্যবসা করি।.
.
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর বিশেষ জোন টেকনাফের সহকারী পরিচালক সিফাত উল্লাহ তাসনিম বলেন, যাচাই বাছাই করে মাদক কারবারীদের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে।.
.
টেকনাফ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গিয়াসউদ্দিন এই বিষয়ে জানান, মাদকের বিরুদ্ধে আমদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।. .
ডে-নাইট-নিউজ / সংবাদ দাতা
আপনার মতামত লিখুন: